সবথেকে হিংস্র কুকুর কোনগুলি - জেনে নিন পাঁচটি কুকুরের নাম (প্রথম পর্ব)
বিজ্ঞানী, বিষেশজ্ঞ এবং কুকুর প্রেমীরাও বলতে পারবেন না, কোন কুকুরগুলি পৃথিবীর সবথেকে হিংস্র কুকুর। তাই একদল কুকুরপ্রেমী মানুষ গবেষণা চালিয়েছিলেন এটা জানার জন্য যে, কোন জাতের কুকুর মানুষের ওপর সবথেকে বেশি বার হামলা করেছে। সেই গবেষণার পরিপ্রেক্ষিতে উঠে এসেছে দশটি কুকুরের নাম। আজকে রইলো প্রথম পাঁচটি।
১০ নম্বর: আমেরিকান বুলডগ (American Bulldog):
এরা মূলত দক্ষিণ আমেরিকার কুকুর। এই বিশেষ প্রজাতির কুকুরটি ডেনমার্ক, ইতালি, সিঙ্গাপুর, বারমুডা দ্বীপপুঞ্জ, ইউক্রেন এবং আমেরিকার বেশ কিছু রাজ্যে নিষিদ্ধ। আগেকার দিনে এই প্রজাতির কুকুরদের মূলত খামার পাহারা দেবার কাজে ব্যবহার করা হতো। এছাড়াও এই ধরণের কুকুরদের সাহায্যে নেটিভ আমেরিকানরা ভাল্লুক শিকার করতো।
৯ নম্বর: ব্যান ডগ (Ban Dog):
মধ্যযুগের বিভিন্ন উপকথায় এই প্রজাতির কুকুরদের উল্লেখ পাওয়া যায়। এদেরকে মূলত বড়ো জায়গা পাহারা দেবার কাজে ব্যবহার করা হতো। এরা আমেরিকান পিটবুল টেরিয়ার এর সম প্রজাতি। বিরাট চেহারার জন্য অনেকে একে ম্যাস্টিফ বলে ভুল করেন। যদিও এই বিশেষ ধরণের প্রজাতিটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছিল যাতে এরা ম্যাস্টিফ এর মতো বিরাট চেহারার হয় এবং একই সঙ্গে আমেরিকান পিটবুল টেরিয়ার এর মতো হিংস্রও হয়। পৃথিবীর যেসব দেশে আমেরিকান পিটবুল টেরিয়ার নিষিদ্ধ, সেই সব জায়গায় এই কুকুরের প্রজাতিও নিষিদ্ধ।
৮ নম্বর:
নিওপলিটন ম্যাস্টিফ (Neapolitan Mastif): এই বিশেষ প্রজাতির কুকুরটিকে ম্যাসটিনো বলেও ডাকা হয়। এরা ইতালির কুকুর এবং কলোসিয়ামে কুখ্যাত গ্ল্যাডিয়েটর যুদ্ধের সময় এদেরকে ব্যবহার করা হতো। এছাড়াও বিভিন্ন যুদ্ধের উপাখ্যানে এদের ব্যাবহারের উল্লেখ পাওয়া গেছে। এই প্রজাতিটি রোমানিয়া, সিঙ্গাপুর, বারমুডা দ্বীপপুঞ্জ, ইউক্রেন, বেলারুশ এবং আমেরিকার অধিকাংশ রাজ্যেই নিষিদ্ধ।
৭ নম্বর:
উল্ফ ডগ (Wolf Dog) : নামেই মালুম যে, ঠিক কোন পশুর সাথে এদের মিল রয়েছে। নেকড়ের সাথে আজ পর্যন্ত অনেক ধরণের কুকুরের মিলন ঘটিয়ে অনেক রকমের প্রজাতি তৈরি করা হয়েছে, তবে এই প্রজাতিটি সবথেকে খাঁটি বলে মানেন অনেকে। এদের তৈরি করা হয়েছে জার্মান শেফার্ড আর ম্যাকেঞ্জী ভ্যালি নেকড়ের মিশ্রনে। এদের ব্যবহার কিরকম হবে তা একদম আগে থেকে আঁচ করা যায়না। এরা যেমন ফ্যামিলি ডগ এর মতো আচরণ করতে পারে, সেরকম ভাবে কোনো হিংস্র জন্তুর মতোও ব্যবহার করতে পারে। এই প্রজাতিটি ফিনল্যাণ্ড, নরওয়ে এবং ইউক্রেনে নিষিদ্ধ।
৬ নম্বর:
বোয়ারবল (Boerboel): এই নামের ইন্দো-আফ্রিকান অর্থ হলো "ফার্ম ডগ"। এই বিশেষ প্রজাতিটি দক্ষিণ আফ্রিকায় তৈরি করা হয়েছে স্থানীয় কুকুরের সাথে উন্নত জাতের কুকুরের মিশ্রনে। এরা খুব ভালো পাহারাদার কুকুর এবং শিশুদের সাথে এদের আচরণ অত্যন্ত ভালো। তা সত্ত্বেও, এই কুকুরের আক্রমণে প্রচুর মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এই প্রজাতির কুকুরটি ডেনমার্ক, রোমানিয়া, সিঙ্গাপুর, রাশিয়া ও ইউক্রেনে নিষিদ্ধ।
১০ নম্বর: আমেরিকান বুলডগ (American Bulldog):
এরা মূলত দক্ষিণ আমেরিকার কুকুর। এই বিশেষ প্রজাতির কুকুরটি ডেনমার্ক, ইতালি, সিঙ্গাপুর, বারমুডা দ্বীপপুঞ্জ, ইউক্রেন এবং আমেরিকার বেশ কিছু রাজ্যে নিষিদ্ধ। আগেকার দিনে এই প্রজাতির কুকুরদের মূলত খামার পাহারা দেবার কাজে ব্যবহার করা হতো। এছাড়াও এই ধরণের কুকুরদের সাহায্যে নেটিভ আমেরিকানরা ভাল্লুক শিকার করতো।
৯ নম্বর: ব্যান ডগ (Ban Dog):
মধ্যযুগের বিভিন্ন উপকথায় এই প্রজাতির কুকুরদের উল্লেখ পাওয়া যায়। এদেরকে মূলত বড়ো জায়গা পাহারা দেবার কাজে ব্যবহার করা হতো। এরা আমেরিকান পিটবুল টেরিয়ার এর সম প্রজাতি। বিরাট চেহারার জন্য অনেকে একে ম্যাস্টিফ বলে ভুল করেন। যদিও এই বিশেষ ধরণের প্রজাতিটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছিল যাতে এরা ম্যাস্টিফ এর মতো বিরাট চেহারার হয় এবং একই সঙ্গে আমেরিকান পিটবুল টেরিয়ার এর মতো হিংস্রও হয়। পৃথিবীর যেসব দেশে আমেরিকান পিটবুল টেরিয়ার নিষিদ্ধ, সেই সব জায়গায় এই কুকুরের প্রজাতিও নিষিদ্ধ।
৮ নম্বর:
নিওপলিটন ম্যাস্টিফ (Neapolitan Mastif): এই বিশেষ প্রজাতির কুকুরটিকে ম্যাসটিনো বলেও ডাকা হয়। এরা ইতালির কুকুর এবং কলোসিয়ামে কুখ্যাত গ্ল্যাডিয়েটর যুদ্ধের সময় এদেরকে ব্যবহার করা হতো। এছাড়াও বিভিন্ন যুদ্ধের উপাখ্যানে এদের ব্যাবহারের উল্লেখ পাওয়া গেছে। এই প্রজাতিটি রোমানিয়া, সিঙ্গাপুর, বারমুডা দ্বীপপুঞ্জ, ইউক্রেন, বেলারুশ এবং আমেরিকার অধিকাংশ রাজ্যেই নিষিদ্ধ।
৭ নম্বর:
উল্ফ ডগ (Wolf Dog) : নামেই মালুম যে, ঠিক কোন পশুর সাথে এদের মিল রয়েছে। নেকড়ের সাথে আজ পর্যন্ত অনেক ধরণের কুকুরের মিলন ঘটিয়ে অনেক রকমের প্রজাতি তৈরি করা হয়েছে, তবে এই প্রজাতিটি সবথেকে খাঁটি বলে মানেন অনেকে। এদের তৈরি করা হয়েছে জার্মান শেফার্ড আর ম্যাকেঞ্জী ভ্যালি নেকড়ের মিশ্রনে। এদের ব্যবহার কিরকম হবে তা একদম আগে থেকে আঁচ করা যায়না। এরা যেমন ফ্যামিলি ডগ এর মতো আচরণ করতে পারে, সেরকম ভাবে কোনো হিংস্র জন্তুর মতোও ব্যবহার করতে পারে। এই প্রজাতিটি ফিনল্যাণ্ড, নরওয়ে এবং ইউক্রেনে নিষিদ্ধ।
৬ নম্বর:
বোয়ারবল (Boerboel): এই নামের ইন্দো-আফ্রিকান অর্থ হলো "ফার্ম ডগ"। এই বিশেষ প্রজাতিটি দক্ষিণ আফ্রিকায় তৈরি করা হয়েছে স্থানীয় কুকুরের সাথে উন্নত জাতের কুকুরের মিশ্রনে। এরা খুব ভালো পাহারাদার কুকুর এবং শিশুদের সাথে এদের আচরণ অত্যন্ত ভালো। তা সত্ত্বেও, এই কুকুরের আক্রমণে প্রচুর মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এই প্রজাতির কুকুরটি ডেনমার্ক, রোমানিয়া, সিঙ্গাপুর, রাশিয়া ও ইউক্রেনে নিষিদ্ধ।
No comments: